ভ্রমণপিপাসু মন আপনাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? ইতিহাসের স্বাক্ষী, প্রকৃতির সৌন্দর্য, বাণিজ্যের জমজমাট আবহ – সবই কি এক জায়গায় খুঁজছেন? তাহলে সোনাহাট আপনার জন্য হতে পারে পরের অভিযানের সেরা গন্তব্য।
Table of Contents
অবস্থান:
সংক্ষিপ্ত বর্ননা:
২০১২ সালে ভারত, আসাম এবং নেপালের সাথে স্থলপথে মালামাল আমদানি ও রপ্তানির সুবিধার্থে এই স্থলবন্দরটি চালু করা হয়েছিল। বর্তমানে এ বন্দর দিয়ে কয়লা, কাঠ, টিম্বার, পাথর, সিমেন্ট, চায়না ক্লে, বল ক্লে, কোয়ার্টজ, রাসায়নিক সার, কসমেটিক সামগ্রী, পশু খাদ্য, বিভিন্ন ধরণের ফলমূল, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, চাল, ডাল, গম, বিভিন্ন ধরণের বীজ, তামাক ডাটা প্রভৃতি মালামাল আমদানি করা হয়। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা হয় ইলিশ মাছ, মেলামাইনের তৈরী বাসনপত্র এবং ঔষধ সহ কতিপয় মালামাল।
কিভাবে যাবেন?
ধরলা সেতুতে যাওয়ার উপায় অনেক, তবে আপনার অবস্থানের উপর নির্ভর করে কোনোটি সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। নিচে কয়েকটি উপায় উল্লেখ করা হলো:
ঢাকা থেকে:
বাস: ঢাকা থেকে Kurigram যাওয়ার জন্য বাস সার্ভিস রয়েছে। Kurigram থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরের জন্য অটোরিকশা বা বাস।
ট্রেন: ঢাকা থেকে Kurigram যাওয়ার জন্য ট্রেন সার্ভিস রয়েছে। Kurigram থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরের জন্য অটোরিকশা বা বাস।
Kurigram থেকে:
অটোরিকশা: Kurigram থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরের জন্য অটোরিকশা ভাড়া করা যেতে পারে।
বাস: Kurigram থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরের জন্য বাস সার্ভিস রয়েছে।