কুড়িগ্রাম জেলার হৃদয়ে অবস্থিত কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এ অঞ্চলের শিক্ষায় এক অনন্য দীপ্তি ছড়িয়ে দিচ্ছে। ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি শুধুমাত্র শিক্ষা গ্রহণের এক সুযোগই নয়, বরং জাতীয় জীবনে যোগ্য নাগরিক গঠনের এক কারখানা হিসেবে কাজ করে চলেছে।
কুড়িগ্রাম জেলার শিক্ষাক্ষেত্রে অনন্য গৌরবের অধিকারী কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়টি শুধুমাত্র শিক্ষা প্রদানই করে না, গড়ে তোলে জাতির যোগ্য নাগরিক। ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পাঠদান করা হয় এখানে।
অবকাঠামো ও সুবিধা:
আধুনিক বিজ্ঞান ল্যাবরেটরি
ছাত্রদের বিজ্ঞানের বুদ্ধিধারণা জাগানোর জন্য আছে আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ বিজ্ঞান ল্যাব।
কম্পিউটার ল্যাব
তথ্যপ্রযুক্তির যুগে পদক্ষেপ রাখতে সুসজ্জিত কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা কম্পিউটারের জটিলতা আয়ত্ত করে।
সমৃদ্ধ লাইব্রেরি
জ্ঞানের পিপাসা মেটাতে রয়েছে বিভিন্ন বিষয়ের বই সমৃদ্ধ লাইব্রেরি।
খেলার মাঠ
শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করার জন্য রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ।
ভর্তির প্রক্রিয়া:
বাংলাদেশে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে সরকারি স্কুলের ভর্তি প্রক্রিয়া অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়। নিচে পদক্ষেপ গুলো দেওয়া হলো
সাধারণত নভেম্বর মাসে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই প্রক্রিয়াটি অনলাইনে সম্পন্ন হয়, এবং আবেদনপত্র জমা দেওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে।
ভর্তির জন্য আবেদন করতে, শিক্ষার্থীদের “জিএসএ.টেলিটক.কম.বিডি” ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।
একটি আবেদনপত্রে শিক্ষার্থীরা পাঁচটি স্কুল পর্যন্ত নির্বাচন করতে পারেন।
ভর্তির জন্য কোনো লিখিত পরীক্ষা নেই। বরং, ভর্তি হয় লটারির মাধ্যমে হয়।
লটারির ফলাফল সাধারণত ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে ঘোষণা করা হয়।
লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্কুলে ভর্তি হতে হবে।
সাধারণ জিজ্ঞাসা
কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় সম্পর্কে সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা এবং তাদের উত্তর দেয়া হলো।