কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ উত্তর বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় অবস্থিত একটি অন্যতম প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
কলেজের নাম: কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ
EIIN :122330
স্থাপিত: ১৯৭৩;
শ্রেণি কার্যক্রম :
ফোন: 01309-122330
ইমেইল: [email protected]
ওয়েবসাইটঃ kgwc.gov.bd
ফেসবুক পেজঃ @KurigramGovtWomensCollege
কলেজটিতে বর্তমানে মোট ছাত্রী সংখ্যা ১৮০০ জন।
কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ উচ্চ শিক্ষার মান বজায় রাখার জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে।
কলেজে অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলী রয়েছে যারা শিক্ষার্থীদের সর্বোত্তম শিক্ষা প্রদানের জন্য নিবেদিতপ্রাণ।
কলেজে আধুনিক শ্রেণিকক্ষ, গবেষণাগার, লাইব্রেরি, কম্পিউটার ল্যাব, খেলার মাঠ, মসজিদ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
কলেজে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শিক্ষার্থী-বান্ধব পরিবেশ রয়েছে।
কলেজে বিভিন্ন ক্লাব, সংগঠন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে।
কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে নিজে বলা হলো:
মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এবং কলেজের ভর্তি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি করা হয়।
ডিগ্রি (পাস) কোর্সে ভর্তির জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষায় কমপক্ষে ২.৫০ জিপিএ এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কমপক্ষে ২.০০ জিপিএ থাকতে হবে।
কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ উচ্চশিক্ষার জন্য একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান। যারা উচ্চমানের শিক্ষা অর্জন করতে চান তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার বিকল্প।
কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা উচ্চ বিদ্যালয় সম্পর্কে সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা এবং তাদের উত্তর দেয়া হলো।
কলেজে মানবিক, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রি (পাস) কোর্স, স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা দেওয়া হয়। বিস্তারিত বিভাগ সম্পর্কে জানতে কলেজের ওয়েবসাইট (https://kgwc.college.gov.bd/) দেখুন।
ভর্তির যোগ্যতা কक्षा/পর্যায় নির্ভর করে। সাধারণভাবে, আগের পরীক্ষায় (মাধ্যমিক/ উচ্চ মাধ্যমিক/ স্নাতক) গ্রহণযোগ্য জিপিএ থাকতে হয়। বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট দেখুন নতুবা কলেজে যোগাযোগ করুন।
ভর্তি প্রক্রিয়া সাধারণত অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে হয়। তবে নির্দিষ্ট সময়সূচী এবং প্রক্রিয়া জানতে কলেজের ওয়েবসাইটে নজর রাখুন।
সুইচগেট কুড়িগ্রাম জেলার মোগলবাসার ৬ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত একটি অসাধারণ স্থাপত্য। ধরলা নদীর উপরে নির্মিত এই সুইচগেটটি কেবলমাত্র একটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নয়, বরং এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণও বটে।
কুড়িগ্রাম শহর থেকে অটোরিক্সা যোগে খুব সহজেই এই সুইচগেটটি দেখতে যেতে পারবেন। ভাড়া তেমন বেশি নয়, জনপ্রতি ৫০-১০০ টাকা।
আজই সুইচগেটে যান এবং প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করুন!
Hotel D.K কুড়িগ্রামের শাপলা চত্বরে অবস্থিত একটি সাশ্রয়ী হোটেল। এখানে আপনি সুলভ মূল্যে বিশেষ সুবিধার সাথে রাত্রি যাপন করতে পারবেন।
হোটেল অর্ণব প্যালেস বিভিন্ন ধরনের রুম এবং প্যাকেজ অফার করে, যা আপনার বাজেট এবং চাহিদার সাথে মিলে যাবে।
দ্রষ্টব্য: এই তথ্যগুলি কেবল অনুমানের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। হোটেলের প্রকৃত রুম ভাড়া ও প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে, অনুগ্রহ করে হোটেল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
হোটেলে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে, যেমন:
হোটেল রয়্যাল প্যালেস আপনার জন্য একটি আদর্শ পছন্দ হতে পারে। কুড়িগ্রাম শহরের অবস্থিত এই হোটেলটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এবং আরামদায়ক পরিবেশের জন্য পরিচিত।
ঠিকানা: দাদা মোড়, বাজার রোড, কুড়িগ্রাম
ফোন: 01312-699000
হোটেল অর্ণব প্যালেসে আপনি যে সকল সুবিধা পাবেন তার মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা –
সুবিধাজনক অবস্থান: হোটেলটি কুড়িগ্রাম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, যার ফলে শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এবং ব্যবসায়িক কেন্দ্রে সহজেই যাতায়াত করা যায়।
আধুনিক সুযোগ-সুবিধা: হোটেলের সকল রুমে এয়ার কন্ডিশনার, টিভি, ওয়াইফাই, ইন্টারকম, এবং ফ্রিজিবারের মতো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
আরামদায়ক পরিবেশ: হোটেলের পরিবেশ অত্যন্ত আরামদায়ক এবং শান্ত।
স্বাদिष्ट খাবার: হোটেলের রেস্তোরাঁয় বিভিন্ন ধরণের স্বাদिष्ट খাবার পরিবেশন করা হয়।
সার্ভিস: হোটেলের কর্মীরা অত্যন্ত আন্তরিক এবং সহায়ক
হোটেল রয়্যাল প্যালেস আপনার জন্য বিভিন্ন ধরণের রুম ও প্যাকেজ অফার করে, যা আপনার বাজেট ও চাহিদা অনুসারে নির্বাচন করতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ: উপরে উল্লেখিত ভাড়া ও প্যাকেজ পরিবর্তন হতে পারে।বুকিং করার আগে হোটেলের সাথে যোগাযোগ করে সর্বশেষ ভাড়া ও প্যাকেজ সম্পর্কে জেনে নিন।
হোটেলে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে, যেমন:
কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থিত হোটেল অর্ণব প্যালেস একটি পরিচিত এবং সুবিধাজন আবাসস্থল। এটি রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থিত, ফলে যাতায়াতের জন্য বেশ সুবিধাজন। আপনি যদি কুড়িগ্রামে থাকার জন্য একটি ভালো হোটেল খুঁজছেন, তাহলে হোটেল অর্ণব প্যালেস একটি ভালো পছন্দ হতে পারে।
ঠিকানা: টাউন হল মার্কেট, কলেজ মোড়, কুড়িগ্রাম
ফোন: 01712-217588
হোটেল অর্ণব প্যালেসে আপনি যে সকল সুবিধা পাবেন তার মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা –
হোটেলটি কুড়িগ্রাম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, তাই আশেপাশের স্থানগুলিতে যাওয়া সহজ।
হোটেলটি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, যা আপনার থাকা আরও সুখকর করে তুলবে। এর মধ্যে রয়েছে:
হোটেলের কর্মীরা বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহায়ক, আপনার থাকা আরও সুখকর করতে সবসময় প্রস্তুত থাকবেন।
হোটেলে সিসিটিভি ক্যামেরা এবং নিরাপত্তা রক্ষী রয়েছে, যা আপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
হোটেল অর্ণব প্যালেস বিভিন্ন ধরনের রুম এবং প্যাকেজ অফার করে, যা আপনার বাজেট এবং চাহিদার সাথে মিলে যাবে।
সিঙ্গেল রুম: এই রুমগুলিতে একটি বিছানা, একটি টেবিল, একটি চেয়ার এবং একটি ওয়ারড্রোব রয়েছে।
ডাবল রুম: এই রুমগুলিতে দুটি বিছানা, একটি টেবিল, দুটি চেয়ার এবং একটি ওয়ারড্রোব রয়েছে।
হোটেল অর্ণব প্যালেসের রুম ভাড়া ঋতু ও কক্ষের ধরনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, আনুমানিক রুম ভাড়া নিম্নরূপ:
প্যাকেজের মূল্য রুমের ধরন এবং প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত সুযোগ-সুবিধার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, আনুমানিক প্যাকেজের মূল্য নিম্নরূপ:
হোটেল অর্ণব প্যালেস, কুড়িগ্রাম এ অবস্থিত একটি জনপ্রিয় হোটেল। অতিথিরা হোটেল সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত দিয়েছেন।
ইতিবাচক মতামত:
নেতিবাচক মতামত:
সামগ্রিকভাবে, হোটেল অর্ণব প্যালেস কুড়িগ্রামে থাকার জন্য একটি ভালো পছন্দ। হোটেলটির অবস্থান, সুযোগ-সুবিধা, পরিষেবা এবং মূল্য অতিথিদের কাছে আকর্ষণীয়। তবে, কিছু অতিথি মনে করেন হোটেলের রুমগুলি ছোট এবং রেস্তোঁরার খাবারের দাম বেশি।
হোটেলে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে, যেমন:
কুড়িগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় অবস্থিত একটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়টি জেলার অন্যতম প্রাচীন ও সম্মানিত বালিকা বিদ্যালয়।
বিদ্যালয়ের নাম : কুড়িগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
শিক্ষা বোর্ড: দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ৪ জুন, ১৯৬৮
বিদ্যালয়ের EIIN :১২২২৪৮
বিদ্যালয়ের শিফট : দুই শিফট
শ্রেণি কার্যক্রম :
ফোন: 01724053636
ইমেইল: [email protected]
ওয়েবসাইটঃ www.kurigramgghs.edu.bd
ফেসবুক পেজঃ facebook.com/kgghsk/
বিদ্যালয়টি ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ক্লাস চালায় এবং বর্তমানে প্রায় ১২০০ জন ছাত্রী রয়েছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান খুব উঁচু এবং ছাত্রীরা ক্রমাগত সরকারি পরীক্ষায় ভালো ফল করে থাকে। বিদ্যালয়টি বিভিন্ন ধরনের অতিরিক্ত কার্যক্রম, যেমন খেলাধুলা, ক্লাব এবং সোসাইটিও প্রদান করে।
সামগ্রিকভাবে, কুড়িগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় একটি উন্নত অবকাঠামো ও সুবিধা সম্পন্ন একটি বিদ্যালয়। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্রীদের আরও উন্নত শিক্ষা পরিবেশ প্রদানের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে সরকারি স্কুলের ভর্তি প্রক্রিয়া অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়। নিচে পদক্ষেপ গুলো দেওয়া হলো
কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় সম্পর্কে সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা এবং তাদের উত্তর দেয়া হলো।
১৯৬৮ সালের ৪ জুন।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত।
প্রায় ১২০০ জন।
বিজ্ঞান পরীক্ষাগার, কম্পিউটার ল্যাব, লাইব্রেরি, খেলার মাঠ, মসজিদ, শিক্ষকদের জন্য আবাসন, ছাত্রীদের জন্য छात्रावास, খাবার সরবরাহ, স্বাস্থ্যসেবা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইত্যাদি।
কুড়িগ্রাম শহরের বুকে অবস্থিত জাহাজ ঘর, কেবল তার অনন্য নকশার জন্যই নয়, বরং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্যও বিখ্যাত।
ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯২৭ সালে তৎকালীন বিখ্যাত সমাজসেবী, ব্যবসায়ী, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সতীশ চন্দ্র বকসী এই অসাধারণ স্থাপনাটি নির্মাণ করেছিলেন।
জাহাজ ঘরের নকশা অনুপ্রাণিত হয়েছিল ব্রিটিশদের তৈরি স্টিমার থেকে। এক সময় স্টিমারের আদলে তৈরি এই বাড়ির সামনের দিকে তিনটি চিমনী এবং পিছনের দিকে একটি চিমনী ছিল।
বর্তমানে জাহাজ ঘরটি জীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। দ্বিতল এই জাহাজ ঘরে রয়েছে কাত্যায়ানী প্রেস, সূর্য্য ইলেকট্রিক আর সাধনা ঔষধালয়ের সাইনবোর্ড।
শাপলা চত্বর থেকে পূর্ব দিকের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা চত্বরের বাম দিকের রাস্তাটি দিয়ে সোজা ৮০০ মিটার বা ১০ মিনিট হাঁটার পর আপনি জাহাজ ঘর মোড়ে পৌঁছাবেন.
জাহাজ ঘর বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এই স্থাপনাটি সংরক্ষণ ও সংস্কারের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ঐতিহাসিক ও স্থাপত্যগত ঐতিহ্য তুলে ধরা উচিত।
আসুন, আমরা সকলে মিলে জাহাজ ঘরকে রক্ষা করি এবং এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব ধারণ করে রাখি।
জাহাজ ঘর কিভাবে সংরক্ষণ করা যেতে পারে তা নিচে কমেন্টে জানান!!!!!
কুড়িগ্রাম জেলা শহরের খলিলগঞ্জের বেপারীপাড়া এলাকায় অবস্থিত উত্তরবঙ্গ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করে গড়ে ওঠা এক অসাধারণ প্রতিষ্ঠান। ব্যক্তি উদ্যোগে স্থাপিত এই জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক, দলিল, স্মৃতিস্তম্ভ, গণকবর ও বধ্যভূমির বহু দুর্লভ ছবি, তৎকালীন দালাল ও রাজাকারদের তালিকা, এবং আরও অনেক কিছু।
এই জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা এসএম আব্রাহাম লিংকন, একজন আইনজীবী ও গবেষক। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং দীর্ঘদিন ধরে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংগ্রহ করে আসছেন।
এই জাদুঘরে ১৫০০ টিরও বেশি স্মৃতিচিহ্ন সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
বর্তমানে, এই জাদুঘরটি এসএম আব্রাহাম লিংকনের নিজ বসতবাড়িতে অবস্থিত। তবে, সরকার জাদুঘরটির গুরুত্ব বিবেচনা করে নতুন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রায় সোয়া ২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে এবং দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।
কুড়িগ্রাম জেলা শহরে পৌঁছে আপনি রিকশা বা অটোরিকশায় করে খলিলগঞ্জের বেপারীপাড়া এলাকায় অবস্থিত উত্তরবঙ্গ জাদুঘরে যেতে পারবেন।
জাদুঘরটি সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
উত্তরবঙ্গ জাদুঘর শুধুমাত্র একটি জাদুঘর নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে গড়ে ওঠা এক অনন্য প্রতিষ্ঠান। এটি আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে ধারণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্যাংক। ১৯৮৩ সালের ১৩ই মার্চ এ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ব্যাংকটি কুড়িগ্রামের মত ব্যাংকটি সারা বাংলাদেশে তাদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
নাম: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, কুড়িগ্রাম শাখা
ঠিকানা: শাপলা চত্বরের পূর্বে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ফলকের উত্তর দিকে, বাজার রোড কুড়িগ্রাম
ফোন: 01711435012
ইমেইল: [email protected]
ওয়েবসাইটঃ www.islamibankbd.com/
ফেসবুক পেজঃ Islami Bank Bangladesh PLC
ব্যাংকিং সেবা পাওয়ার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংক যা গ্রাহকদের জন্য অনলাইনে ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা প্রদান করে।
অনলাইনে অ্যাকাউন্ট খুলতে আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
Google Play Store বা Apple App Store থেকে Cellfin অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
অ্যাপটি খুলুন এবং “নতুন অ্যাকাউন্ট খুলুন” বিকল্পে ক্লিক করুন।
উপরের প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করে আপনি অফলাইনে কিংবা অনলাইনে ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। ব্যাংকে একাউন্ট খোলার সময় তথ্যগুলো সঠিকভাবে প্রদান করুন এবং পাসওয়ার্ড গোপন রাখুন।
ব্যাংক একাউন্ট খোলার পর নিয়মিত আপনার লেনদেন পর্যবেক্ষণ করুন।
গতানুগতিক ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি ইসলামী ব্যাংক গ্রাহকদের সুবিধার্থে সারাদেশে ২,৫০০ টিরও বেশি এটিএম বুথ স্থাপন করেছে।
এটিএম বুথ থেকে আপনি নগদ টাকা তোলা একাউন্টের ব্যালেন্স চেক, মিনি স্টেটমেন্ট প্রিন্ট, মোবাইল রিচার্জ, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, বিল এবং অন্যান্য বের পরিশোধ করতে পারবেন।
ব্যাংকের এটিএম বুথ ব্যবহার করার সুবিধা গুলোর মধ্যে রয়েছে ২৪/৭ সার্ভিস, নিরাপদ, দ্রুত এবং সহজ লেনদন, এবং সারা দেশে ব্যাপক নেটওয়ার্ক।
কুড়িগ্রাম শহরে ইসলামী ব্যাংকের চারটি এটিএম বুথ রয়েছে। এগুলো যথাক্রমে সেবা ক্লিনেকের পাশে, মেইল বাস স্টান্ডে, ত্রিমোহনীতে, ভোকেশনাল মোড়ে রয়েছে। নিচে বুথ গুলোর অবস্থান ম্যাপে দেখানো হলোঃ
এই বুথটি হাসপাতাল পাড়ায় সেবা ক্লিনিক এর পাশে অবস্থিত। এটি ব্যাংকের কুড়িগ্রাম শাখার সবচেয়ে কাছের বুথ।
এই বুথটি মেইল বাসস্ট্যান্ডের পাশে অবস্থিত।
এই বুথটি ত্রিমোহনী বাজারের পূর্ব দিকে অবস্থিত।
এই বুথটি ভোকেশনাল মোড়ে অবস্থিত।
ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে নগদ তোলা, ব্যালেন্স চেক করা, মিনি স্টেটমেন্ট প্রিন্ট করা, মোবাইল রিচার্জ করা, বিভিন্ন বিল পরিশোধ করা ইত্যাদি সেবা পাওয়া যায়।
হ্যাঁ, ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে।
না, ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথে আপাতত বিদেশী কার্ড ব্যবহার করা যায় না।
মৌচাক হোটেল এন্ড রেস্তোরাঁটি কুড়িগ্রামের শাপলা চত্বরে অবস্থিত একটি জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ। তারা বিভিন্ন ধরণের বাংলাদেশী খাবার সরবরাহ করে
ঠিকানা: শাপলা চত্বর, কুড়িগ্রাম
ফোন: ০১৭৭০-৯৪৯১৭২,
০১৭১৯-১৫৮৮৮১ (for order)
ফেসবুক পেজঃ (not available)
সপ্তাহে সাত দিনই খোলা থাকে
সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত
এখানে বিভিন্ন ধরনেরসুস্বাদু খাবার এবং পাওয়া যায়. এখানে আপনি সুলভ মূল্যে মানসম্মত খাবার উপভোগ করতে পারবেন.
এখানে জনপ্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
| সাদা ভাত | প্রতি প্লেট | ১৫/- |
| সাদা পোলাও | প্রতি প্লেট | ৮০/- |
| কাচ্চি বিরিয়ানী | প্রতি গ্রেট | ১৬০/- |
| মুরগ পোলাও | প্রতি প্লেট | ১৪০/- |
| তেহেরী | প্রতি প্লেট | ৯০/- |
| খিচুরী | প্রতি প্লেট | ৮০/- |
| পরোটা | প্রতি পিচ | ১০/- |
| সিদ্ধ রুটি | প্রতি পিচ | ১০/- |
| তন্দুল রুটি | প্রতি পিচ | ১৫/- |
| নান রুটি | প্রতি পিচ | ২০/- |
| পুরি | প্রতি পিচ | ১০/- |
| সবজি রোল | প্রতি পিচ | ৩০/- |
| সামুচা | প্রতি পিচ | ১০/- |
| সিঙ্গারা | প্রতি পিচ | ১০/- |
| নিমকি | প্রতি পিচ | ১০/- |
| মোগলাই | প্রতি পিচ | ৫০/- |
| হালিম | প্রতি বাটি | ৮০/- |
| গ্রীল ফুল | 4 পিচ | ৪৮০/- |
| গ্রীল কোয়াটার | প্রতি পিচ | ১২০/- |
| চিকেন আচারী | প্রতি প্লেট | ১২০/- |
| চিকেন চাপ | প্রতি পিচ | ১৩০/- |
| শামী কাবাব | প্রতি পিচ | ২০/- |
| ব্রয়লার বডি কাবাব | প্রতি পিচ | ৭০/- |
| লাচ্চি | প্রতি গ্লাস | ৬০/- |
| ফালুদা | প্রতি বাটি | ১২০/- |
| পুডিং | প্রতি পিচ | ৪০/- |
| পাটি সাপটা পিঠা | প্রতি পিচ | ৪০/- |
| চা | প্রতি কাপ | ১০/- |
এখানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য খাবার প্যাকেট সরবরাহ করা হয়। বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। ফোন: ০১৭১৯-১৫৮৮৮১ ।
মৌচাক হোটেলটি শাপলা চত্বর, Kurigram এ অবস্থিত।
বিভিন্ন ধরনের বাংলাদেশী খাবার, যেমন ভাত, বিরিয়ানি, শাকসবজি, মাংস, মাছ এবং মিষ্টি।