Public Services – Kurigram.info
https://kurigram.info
Explore Kurigram District with kurigram.info – your ultimate guide to news, events, tourism, and local insights.Wed, 04 Sep 2024 16:41:00 +0000en-US
hourly
1 https://wordpress.org/?v=6.6.2https://kurigram.info/wp-content/uploads/2022/11/kurigram-white-for-social-profile-01-150x150.pngPublic Services – Kurigram.info
https://kurigram.info
3232District Government Public Library
https://kurigram.info/listing/district-government-public-library/
Tue, 30 Jan 2024 12:24:25 +0000https://kurigram.info/?post_type=rtcl_listing&p=4617
কুড়িগ্রাম জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারটি আপনার জন্যই তৈরি। এটি একটি সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে আপনাকে বইয়ের বিশাল সমুদ্রে ডুব দিতে আমন্ত্রণ জানায়। লাইব্রেরীটিতে বাংলা ও ইংরেজিতে নানা বিষয়ের বই রয়েছে। আপনি চাইলে উপন্যাস, গল্প, কবিতা, ইতিহাস, বিজ্ঞান, শিশুসাহিত্যসহ আরও অনেক কিছু পড়তে পারবেন।
লাইব্রেরী থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাবেন এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা হল –
বই এবং সাময়িকী ধার নেওয়া
আরামদায়ক পাঠকক্ষ ব্যবহার
ইন্টারনেট অ্যাক্সেস (সম্ভাব্য)
রেফারেন্স এবং তথ্য সেবা
ছেলেমেয়েদের জন্য বিশেষ বিভাগ
লাইব্রেরি থেকে বই ধার নেওয়ার সুযোগ।
লাইব্রেরীর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় অংশগ্রহণের সুযোগ
লাইব্রেরির সদস্য হওয়ার
লাইব্রেরির সদস্য হওয়া খুবই সহজ। নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করে আপনি যেকোনো লাইব্রেরির সদস্য হতে পারবেন:
প্রয়োজনীয় নথি
জন্ম সনদ/এনআইডি।
স্কুল/কলেজের প্রত্যয়ন পত্র ( শিক্ষার্থীদের জন্য )
সাম্প্রতিক ছবি দুই কপি।
এক কপি স্ট্যাম্প
এক কপি পাসপোর্ট
নগদ টাকা
লাইব্রেরীতে সদস্য হওয়ার আগে আপনাকে কিছু টাকা অগ্রিম জমা দিতে হবে। এই টাকাটি সম্পূর্ণ ফেরতযোগ্য। আপনি যেকোনো সময় আপনার সদস্যপদ বাতিল করে এটি উত্তোলন করতে পারবেন।
শিশু – ৩০০ টাকা
শিক্ষার্থী – ৫০০ টাকা
সাধারণ / চাকরিজীবী – ১০০০ টাকা
আবেদনের ধাপসমূহ:
লাইব্রেরিতে গিয়ে সদস্যপদ আবেদনপত্র সংগ্রহ করুন।
আবেদনপত্রে সঠিকভাবে তথ্য পূরণ করুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করুন।
নির্ধারিত সদস্যপদ ফি পরিশোধ করুন।
পূরণ করা আবেদনপত্র, কাগজপত্র এবং ফি
লাইব্রেরির কর্মকর্তার কাছে জমা দিন।
লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনপত্র যাচাই করে সদস্যপদ অনুমোদন করবে।
অনুমোদন হলে আপনাকে একটি সদস্য কার্ড দেওয়া হবে।
আপনি যদি জ্ঞানের পিপাসু, নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী, অথবা কেবল আরামদায়ক পরিবেশে সময় কাটাতে চান, তাহলে দেরি না করে আপনার নিকটস্থ লাইব্রেরিতে গিয়ে সদস্য হোন। লাইব্রেরী আপনাকে স্বাগত জানাবে!
]]>Public ServicesKurigram SadarTouhid417জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুড়িগ্রাম
https://kurigram.info/listing/jatio-vokta-odhikar-songrokkhon-odhidoptor/
https://kurigram.info/listing/jatio-vokta-odhikar-songrokkhon-odhidoptor/#respondSat, 06 Jan 2024 05:37:32 +0000https://kurigram.info/?post_type=rtcl_listing&p=4092
কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় অবস্থিত একটি সরকারি সংস্থা যা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের জন্য দায়ী। এটি ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
Table of Contents
অফিস তথ্য:
নাম: জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুড়িগ্রাম
ঠিকানা:
কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভবন নং ১২৯ ও ১৩০ এ অবস্থিত।
কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ভোক্তাদের বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে। এই সেবাগুলো সাধারণ মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় সহায়তা করে। আসুন, জনগণের কী কী সেবা পাওয়া যায় তা একটু বিস্তারিতভাবে দেখি:
১. ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণ ও তদন্ত:
আপনি যদি কোনো দোকান, বাজার, কোম্পানি বা সেবা প্রদানকারীর বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ করতে চান, তাহলে কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে পারেন।
অভিযোগ দায়েরের জন্য আপনি অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সরাসরি গিয়ে ফর্ম পূরণ করতে পারেন অথবা অনলাইনেও অভিযোগ দায়ের করতে পারেন।
অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আপনার অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্ত করবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
২. ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধির কর্মসূচি:
কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করে।
এই কর্মসূচিগুলোর মধ্যে রয়েছে সেমিনার, ওয়ার্কশপ, মিছিল, পোস্টার, লিফলেট ইত্যাদি।
এই কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে ভোক্তাদের তাদের অধিকার সম্পর্কে জানানো হয় এবং কীভাবে তাদের অধিকার রক্ষা করতে হবে তা শেখানো হয়।
৩. ভোক্তা পরামর্শ সেবা:
আপনি যদি কোনো পণ্য বা সেবা কেনার আগে পরামর্শ নিতে চান, তাহলে কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
কর্মকর্তারা আপনাকে পণ্য বা সেবার মান, মূল্য, গ্যারান্টি ইত্যাদি বিষয়ে পরামর্শ প্রদান করবেন
৪. আইনগত সহায়তা:
আপনার যদি কোনো ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের মামলা করার প্রয়োজন হয়, তাহলে কুড়িগ্রাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আপনাকে আইনগত সহায়তা প্রদান করতে পারে।
অধিদপ্তরের আইনজ্ঞরা আপনাকে মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানানো হবে এবং আপনার পক্ষে আদালতে উপস্থিত হতে পারেন
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার প্রক্রিয়া
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন:
Step-1: অভিযোগ ফর্ম পূরণ করুন:
অভিযোগ ফর্ম জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে অথবা অধিদপ্তরের কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করা যাবে। ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং আপনার স্বাক্ষর দিন।
আপনি ক্রয়কৃত পণ্যের গ্যারান্টি কার্ড বা ক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করুন। এরপর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আপনার অভিযোগ দায়ের করুন। অধিদপ্তরটি পণ্যটি পরীক্ষা করবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আপনি সেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে পারেন। যদি সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আপনার অভিযোগ দায়ের করুন।
আপনি পণ্যটি ফেরত দিয়ে সঠিক পণ্য নেওয়ার অনুরোধ করুন। যদি সেবা প্রদানকারী সঠিক পণ্য না দেয়, তাহলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আপনার অভিযোগ দায়ের করুন।
যদি ভুল তথ্যের কারণে আপনি কোন ক্ষতিগ্রস্ত হন, তাহলে আপনি সেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে পারেন। যদি সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আপনার অভিযোগ দায়ের করুন।
]]>https://kurigram.info/listing/jatio-vokta-odhikar-songrokkhon-odhidoptor/feed/0Public ServicesKurigram SadarTouhid341উপজেলা নির্বাচন অফিস, কুড়িগ্রাম সদর
https://kurigram.info/listing/upazila-election-office-kurigram-sadar/
https://kurigram.info/listing/upazila-election-office-kurigram-sadar/#respondThu, 04 Jan 2024 17:18:08 +0000https://kurigram.info/?post_type=rtcl_listing&p=4077
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাচন অফিস, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে কাজ করে। এটি একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান যা কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় নির্বাচন পরিচালনা ও তদারকির দায়িত্ব পালন করে।
বাংলাদেশে ভোটার হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে এমন সকল নাগরিককে ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করতে হয়।
ভোটার নিবন্ধনের যোগ্যতাসমূহ
আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
আবেদনকারীর বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানা বাংলাদেশের যেকোনো উপজেলায় থাকতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি
অনলাইন জন্ম সনদের ফটোকপি (বাংলা ও ইংরেজি)
সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (যদি থাকে)
পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম সনদ (বিবাহিতদের ক্ষেত্রে)
নাগরিকত্ব সনদ
বিদ্যুৎ বিল (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
জমির কাগজ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
ভোটার হই নাই মর্মে অঙ্গিকার নামা
বাড়ির টেক্স পরিশোধীত রশিদের ফটোকপি
আবেদনের প্রক্রিয়া:
ভোটার নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া দুটি উপায়ে করা যায়:
1: অনলাইনে আবেদন
অনলাইনে ভোটার নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট (www.services.nidw.gov.bd) ভিজিট করতে হবে। ওয়েবসাইটে প্রদত্ত নির্দেশাবলী অনুসরণ করে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম পূরণের পর এটি প্রিন্ট করে নিতে হবে।
2: অফলাইনে আবেদন
অফলাইনে ভোটার নিবন্ধনের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। আবেদন ফরম পূরণের পর এটি উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মাধ্যমে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
অনলাইনে বা অফলাইনে যেকোনো উপায়ে আবেদন করার পর আবেদনকারীকে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য (ছবি, আঙ্গুলের ছাপ ও দস্তখত) গ্রহণ করতে হবে। বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণের পর আবেদনকারীর নাম ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
ভোটার নিবন্ধনের আবেদনপত্র পূরণের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:
আবেদনপত্রের সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনপত্রের স্বাক্ষর ও তারিখ অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
ভোটার নিবন্ধনের আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত কাগজপত্রগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। তবে, অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে সংযুক্ত কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি আপলোড করতে হবে।
ভোটার নিবন্ধনের আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত কাগজপত্রগুলোর যেকোনোটির ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা থাকলে আবেদনপত্রটি বাতিল হয়ে যেতে পারে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
অফিস সম্পর্কে কিছু প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ):
অফিস থেকে ভোটার নিবন্ধন, ভোটার আইডি কার্ড, নির্বাচনী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র, নির্বাচনী প্রচারণার অনুমতি, নির্বাচনী ফলাফল, জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু নিবন্ধন, বিবাহ নিবন্ধন ইত্যাদি সেবা পাওয়া যায়।
ভোটার হওয়ার জন্য আপনার বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে, আপনাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং আপনার স্থায়ী ঠিকানা বাংলাদেশের যেকোনো উপজেলায় থাকতে হবে।
BRTA বা Bangladesh Road Transport Authority হল বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি সড়ক পরিবহনের নিয়ম-কানুন প্রয়োগ করে, যানবাহনের নিবন্ধন করে, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করে এবং সড়ক পরিবহন সম্পর্কিত বিভিন্ন সেবা প্রদান করে।
কুড়িগ্রামে, BRTA-র একটি অফিস রয়েছে। এই অফিসটি স্থানীয়ভাবে সড়ক পরিবহন পরিষেবা প্রদান করে। কুড়িগ্রামের BRTA অফিসে আপনি যানবাহনের নিবন্ধন, ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন, ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রাপ্তি এবং অন্যান্য সড়ক পরিবহন সম্পর্কিত সেবা পেতে পারেন।
Table of Contents
অফিস তথ্য:
নাম: বিআরটিএ (Bangladesh Road Transport Authority (BRTA))
প্রার্থীর কোন মানসিক বা শারীরিক ত্রুটি থাকতে পারবে না।
প্রয়োজনীয় নথি
জন্ম সনদ/এনআইডি/পাসপোর্ট।
মেডিকেল সার্টিফিকেট।
সাম্প্রতিক ছবি (৩x৪)।
আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট/চেক/নগদ)।
আবেদনের ধাপসমূহ:
Step-1: অনলাইনে আবেদন
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (BRTA) ওয়েবসাইটে (www.brta.gov.bd) গিয়ে ‘Driving License’ অপশনে আবেদন।
আবেদন ফর্ম পূরণের সময়, নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
প্রার্থীর নাম, পিতা-মাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম (যদি থাকে), জন্ম তারিখ, ঠিকানা, জাতীয়তা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা ইত্যাদি।
প্রার্থীর ছবি আপলোড করতে হবে।
প্রার্থীর স্বাক্ষর স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে।
Step-2: নির্ধারিত ফি প্রদান
আবেদনপত্র পূরণ করার পর, নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে। ফি প্রদানের জন্য আপনি সরাসরি BRTA অফিসে যেতে পারেন অথবা অনলাইনে (নির্দিষ্ট ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে) প্রদান করতে পারেন।
Step-3: মেডিকেল পরীক্ষা প্রদান
BRTA-র নির্ধারিত ডাক্তারের কাছে গিয়ে চোখের ও সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করুন। মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে, ডাক্তারের কাছ থেকে মেডিকেল সার্টিফিকেট সংগ্রহ করুন।
Step-4: নির্ধারিত শিক্ষা
BRTA-র অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুলে ৩-৬ মাসের প্রশিক্ষণ নিন। প্রশিক্ষণ শেষে, স্কুল থেকে প্রশিক্ষণ সনদ সংগ্রহ করুন।
Step-5: লিখিত, মৌখিক, ও ফিল্ড টেস্ট
BRTA-র আয়োজিত লিখিত, মৌখিক, এবং ফিল্ড (Practical) টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হবে। লিখিত টেস্টে গাড়ি চালনা, ট্রাফিক নিয়ম, ও সাইন-নিয়ে প্রশ্ন থাকে। মৌখিক টেস্টে গাড়ি চালনা সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। ফিল্ড টেস্টে গাড়ি চালনা করে দেখাতে হয়।
Step-6: নির্ধারিত BRTA-র অনুমোদন
সকল ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে, BRTA-র নির্ধারিত কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমোদন নিন। অনুমোদন পেলে, আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।
এই প্রক্রিয়ার সময় বিভিন্ন ধাপের ফি এবং টেস্টের তারিখ পরিবর্তন হতে পারে, তাই BRTA-র ওয়েবসাইট অথবা নিকটতম BRTA অফিসের সর্বশেষ তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা উচিত।
সকল ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে, BRTA-র নির্ধারিত কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুমোদন নিন। অনুমোদন পেলে, আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
অফিস সম্পর্কে কিছু প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ):
ইপাসপোর্ট হলো একটি ডিজিটাল পাসপোর্ট যা বাংলাদেশ সরকার জারি করে। এটি একটি বৈধ ভ্রমণ নথি যা আপনাকে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে ভ্রমণের অনুমতি দেয়। ইপাসপোর্টটিতে একটি চিপ থাকে যা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এবং ছবি সংরক্ষণ করে।
প্রথমে বাংলাদেশ পাসপোর্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (passport.gov.bd) যান এবং “Apply Online” অপশনে ক্লিক করুন। নির্দেশাবলী অনুসরণ করে একটি আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।
Step-2: সঠিক তথ্য প্রদান
আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, এনআইডি/জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন।
“Appointment Slip” প্রিন্ট করে, নির্ধারিত তারিখে, পাসপোর্ট অফিস/রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিস/আগরগাঁও পাসপোর্ট অফিসে (আপনার অবস্থানের উপর নির্ভর করে) বায়োমেট্রিক যাচাইকরণের জন্য উপস্থিত হন।
Step-7: বায়োমেট্রিক যাচাইকরণ
বায়োমেট্রিক যাচাইকরণের জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ, স্বাক্ষর এবং ছবি ক্যাপচার করা হবে।
Step-8: ডেলিভারি
সমস্ত যাচাইকরণ শেষ হওয়ার পরে, পাসপোর্ট বিতরণের জন্য প্রস্তুত করা হবে। পাসপোর্টটি বিতরণের জন্য প্রস্তুত হলে, SMS বা অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে জানানো হবে। নির্ধারিত দিনে পাসপোর্টটি সংগ্রহ করা যাবে।
Step-9: পাসপোর্ট সংগ্রহ
পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন, অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্লিপ এবং পেমেন্ট স্লিপ সহ।
প্রসেসিং সময় এবং ডেলিভারি:
Regular Delivery: Biometric enrolment date থেকে 15 কার্যদিবস/21 দিনের মধ্যে
Express Delivery: Biometric enrolment date থেকে 7 কার্যদিবস/10 দিনের মধ্যে
Super Express Delivery: Biometric enrolment date থেকে 2 কার্যদিবসের মধ্যে
e-Passport এর ফি
e-Passport with 48 pages and 5 years validity
Regular delivery: TK 4,025
Express delivery: TK 6,325
Super Express delivery: TK 8,625
e-Passport with 48 pages and 10 years validity
Regular delivery: TK 5,750
Express delivery: TK 8,050
Super Express delivery: TK 10,350
e-Passport with 64 pages and 5 years validity
Regular delivery: TK 6,325
Express delivery: TK 8,625
Super Express delivery: TK 12,075
e-Passport with 64 pages and 10 years validity
Regular delivery: TK 8,050
Express delivery: TK 10,350
Super Express delivery: TK 13,800
সাধারণ সমস্যা ও সমাধান:
পাসপোর্ট আবেদন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, তাই কোনো বাধা দেখা দেওয়া খুবই বিরক্তিকর। তবে চিন্তার করবেন না, কিছু সাধারণ সমস্যা আছে যা প্রায়ই হয়, এবং সেগুলোর সহজ সমাধানও আছে। আসুন দেখে নেই কিছু সাধারণ সমস্যা এবং আপনি কীভাবে সেগুলো সমাধান করতে পারেন: